
উপকরণ : চিংড়ি মাছ ৫০০ গ্রাম, নারকেল দুধ আধাকাপ, পেঁয়াজ বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ২ চা-চামচ, আদা বাটা ২ চা-চামচ, কাঁচামরিচ বাটা ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া সামান্য, শুকনো মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, নারকেল বাটা আধাকাপ, চিনি ১ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমত, ঘি ১ টেবিল চামচ, তেল পরিমাণমত।
প্রণালী : প্রথমে হলদ ও লবণ দিয়ে চিংড়ি মাছগুলো তেলে ভেজে নেই।….বিস্তারিত পড়ুন

উপকরণ : মাংস ১ কেজি, ঘি ২৫০ গ্রাম, বাদাম ১০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, দারুচিনি, এলাচ ৪/৫টি, কাঁচামরিচ ৪/৫টি, মরিচ গুঁড়া ২ চা-চামচ, আদা-রসুন বাটা ২ চা-চামচ, লবণ পরিমাণমত, জাফরান সামান্য, টক দই ১ কাপ, চিনি সামান্য।
প্রণালী : প্রথমে কড়াইতে ঘি দিন। ঘি গরম হলে অর্ধেক পেঁয়াজ ভেজে তুলে নিন। একটি পাত্রে মাংস, টক দই, আদা-রসুন বাটা, বাদাম….বিস্তারিত পড়ুন

উপকরণ : আলু ৩০০ গ্রাম, মাছের কিমা ৩০০ গ্রাম, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, পাউরুটির টুকরো ২-৩টি, ফেটানো ডিম একটি, লবণ স্বাদমত, তেল পরিমাণমত।
প্রস্তুত প্রণালী : প্রথমে মাছ কাঁটা ছাড়িয়ে নিন। এর পর চটকানো আলু, পেঁয়াজ কুচি, ধনেপাতা একসঙ্গে মিশিয়ে পছন্দমত আকৃতির কাবাব তৈরি করে নিন। অন্য একটি পাত্রে ডিম ও পাউরুটির টুকরো ভালোভাবে….বিস্তারিত পড়ুন

উপকরণ : চাল আধা কেজি, পনির (কিউব কাটা) ১ কাপ, আনারস (কিউব কাটা) ১ কাপ, কালোজিরা আধা চা-চামচ, আদা ও রসুন বাটা ২ চা-চামচ, মাওয়া (গ্রেট করা) ১০০ গ্রাম, জাফরান সামান্য, লবণ পরিমাণমত, পেঁয়াজ কুচি ২ টে. চামচ, ঘি ১ কাপ, কাঁচামরিচ ৪/৫টি।
প্রণালী : প্রথমে চাল পরিষ্কার করে ধুয়ে আধা ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। চুলায় পাত্র দিয়ে তাতে ঘি….বিস্তারিত পড়ুন
ছিলে তুমি কোথায়, আবার এলে বা তুমি কই?
একবারও কি ভেবেছ তুমি, যাবে আবার কই ?
এমন অনেক নির্বোধ আছে প্রণেতা চিনেনা,
সৃষ্টিকর্তাকে সে দেখেনাই বলে, সৃষ্টিকর্তাকে মানেনা।
এমন সকল বোকার কাছে প্রশ্ন রাখব আমি,
যাকে পিতা বল, তাকে কেমনে চিন তুমি?
তুমি কি কভু জন্ম হতে দেখেছ নিজেকে?
তবে কেন বিশ্বাস করো তোমার পিতাকে?
প্রণেতা তত্ত্ব, চির সত্য এই বিশ্বাস ঘিরে,
যেথায় হতে এসেছ তুমি, সেথায় যাবে ফিরে।
সৃষ্টিকর্তার….বিস্তারিত পড়ুন
তুমি, এ সম্পর্কে আমাকে যে কোন কথা বলছ না ?
উত্তরে বলে আমি উটের মালিক, কা’বার মালিক না।
যিনি কাবা শরীফের মালিক তিনিই নিবেন পদক্ষেপ,
আমি, কাবা ধংসে করতে চাই না কোন হস্তক্ষেপ।
প্রতি উত্তরে আবরাহা আব্দুল মুতালিবকে ডেকে কয়,
আমার ক্রাঁতি থেকে তিনি করতে পারবে না সঁচয়।
পরে আবরাহা, আঃ মুত্তালিবকে তার উট ফেরত দেন,
উট নিয়ে আঃ মুত্তালিব কুরাইশদের নিকট ফিরে যান।
ফিরে এসে কুরাইশদের….বিস্তারিত পড়ুন
আল্লাহ্ যদি বাধা না দেয় তোমাদের এ সমরে,
তোমাদের সাথে আমরা প্রতিরোধ করব কি করে?
পরে হুনাতা তাকে বলে, তুমি সঙ্গে চল আমার,
কারণ আবরাহা তোমাকে আদেশ দিয়েছে যাবার।
আঃ মুত্তালিব সুন্দর সুঠাম এবং লম্বা মানুষ ছিলেন,
আবরাহা তাকে নিচে বসানো অনুচিত মনে করেন।
অন্য দিকে বাদশাহের গদিতে তাকে বসতে দেয়া,
এতেও আবরাহা চিন্তা করলেন অমঙ্গলের ছায়া।
সেই জন্য আবরাহা নিজ আসন থেকে নেমে এসে
আঃ মুত্তালিব ও….বিস্তারিত পড়ুন
যখন তারা জানতে পারে তার প্রতিরোধ সম্ভব না।
তখন তারা পরিবর্তন করে তাদের ঐ পরিকল্পনা।
পরে ‘আবরাহা’ মক্কায় পাঠালেন হুনাতাকে,
নেতাদের সাথে সাক্ষাত করে বল তাদেরকে,
আবরাহা, আসেনি তোমাদের সাথে করতে সমর,
তিনি ধ্বংস করতে এসেছে কেবল আল্লাহর ঘর।
তোমরা যদি সৃষ্টি না কর ধ্বংসে প্রতিবন্ধকতা,
তাহলে নেই কোন রক্তপাতের প্রয়োজনীয়তা।
যদি তারা না করতে চায় কোন সশস্ত্র লড়াই,
তাহলে তাদেরকে আমার সামনে দেখতে চাই।
আদেশ মতে হুনাতা মক্কায় প্রবেশ….বিস্তারিত পড়ুন
আইলো নব বার্তা নিয়ে আসমানের ঐ চান,
শরীর আমার নেচে উঠে উতলা হয় প্রাণ।
হিংসা ভুলো বিদ্বেষ ভুলো, ভুলো অভিমান,
ঈদের আনন্দ বানে ভাসাও তোমার প্রাণ।
ঈদানন্দের ছন্দে সবাই গাই সাম্যের গান,
আশার আলো জ্বেলে করি হতাশার অবসান।
প্রতিবেশীর খবর নিয়ো, জেনো তার অবস্থান,
অনাহারী থাকলে তাদের অন্ন কইরো দান।
পড়শি যদি কাটায় নিশি, অনাহারে দিনমান,
উল্লাস-আনন্দ তোমার হবেই একদিন ম্লান।
খুশীর বানে ঢেউ তুলেছে ঈদের ঐ ময়দান,
সবে মিলে….বিস্তারিত পড়ুন
রাসুল (সাঃ) এর দাদা আঃ মুত্তালিবের সময়,
ঐতিহাসিক এক মস্ত বড় আপতন ঘটে যায়।
যাকে আজো স্মরনীয় করে রেখেছে কুরআন,
সেটি হচ্ছে হাতি ও হাতি ওয়ালার উপাখ্যান।
‘আবরাহা আল-হাবশী’ নামে ছিল এক রাজা,
তৈরি করেন তিনি ১ “আল-কুল্লায়েস” গির্জা।
এটি তৈরি করার পেছনে উদ্দেশ্য ছিল তাঁর,
হাজীগণ যেন গির্জায় যায় পরিবর্তে কা’বার।
যার কারণে আরবের লোকেরা খুব কুপিত হয়ে,
জনৈক ব্যক্তি মল ত্যাগ করে ঐ গির্জায় গিয়ে।
মল ত্যাগের….বিস্তারিত পড়ুন